শিরোনাম
বিএনপিকে আবারও মিডিয়া ট্রায়ালের সম্মুখীন করা হচ্ছে: তারেক রহমান বাংলাদেশ পরিস্থিতি ও সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান লালমনিরহাটের দহগ্রাম সীমান্তে আবারও কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ চেষ্টা বিএসএফের, বিজিবির বাধা বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় স্বতন্ত্র সচিবালয় প্রতিষ্ঠা জরুরি: প্রধান বিচারপতি মতাদর্শিক দূরত্ব ফেলে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে গণইফতারে শিবির-ছাত্রদল কারাগারে রংপুরের শীর্ষ মাদক কারবারি মজনু মিয়া গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে এক ব্যক্তি গ্রেপ্তার গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মাদ্রাসা শিক্ষকের প্রাণ কেড়ে নিলো চলন্ত ট্রাক রংপুরের তারাগঞ্জে আগুনে পুড়ল কৃষকের দুই ঘর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধনীর নীতিগত অনুমোদন
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ১২:১৬ পূর্বাহ্ন

উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভা আজ, শিশু ধর্ষণের বিচারে হচ্ছে ট্রাইবুনাল

ডেস্ক নিউজ / ৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

ধর্ষণ মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় কমানো এবং শিশুধর্ষণ ও বলাৎকারের বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনে এ-সংক্রান্ত আইন সংশোধন করতে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভা হবে আজ সোমবার। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে দুপুরে তাঁর কার্যালয়ে এ সভা হবে। সভায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য উত্থাপনের কথা রয়েছে।

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সোমবার মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠক হতো। অন্তর্বর্তী সরকার প্রতি বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের নিয়মিত সভা করছে।

১৩ মার্চ উপদেষ্টা পরিষদের সবশেষ নিয়মিত সভা হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, আজকের উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভায় পাসের জন্য নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়াটি একমাত্র আলোচ্যসূচিতে রাখা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সরকারি কর্মকর্তা বলেন, উপদেষ্টা পরিষদে আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদনের পর এ বিষয়ে অধ্যাদেশ জারি হলে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হবে। ওই ট্রাইব্যুনালে ধর্ষণ ও নির্যাতনে মারা যাওয়া মাগুরার শিশুটির মামলার বিচার হবে।

সংশোধিত খসড়া অনুযায়ী, ধর্ষণের মামলা তদন্তের সময় ৩০ দিন থেকে কমিয়ে ১৫ দিন এবং মামলার বিচারকাজ শেষ হওয়ার সময় ১৮০ থেকে কমিয়ে ৯০ দিনে শেষ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। বিচারক চাইলে ডিএনএ রিপোর্ট ছাড়াই মেডিকেল সনদের ভিত্তিতে ধর্ষণ মামলার বিচার ও তদন্তকাজ চালাতে পারবেন—সংশোধিত খসড়ায় এমন বিধান রাখা হয়েছে।

ধর্ষণ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসেবে যাঁকে নির্দিষ্ট করা হবে, তাকেই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তদন্তকাজ শেষ করতে হবে। তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তন করা যাবে না বলে সংশোধিত খসড়ায় বলা হয়েছে। এ ছাড়া খসড়ায় শিশুধর্ষণ ও বলাৎকারের ঘটনাগুলো দ্রুত উপযুক্ত বিচার নিশ্চিত করতে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের বিধান রাখা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ