শিরোনাম
বিএনপিকে আবারও মিডিয়া ট্রায়ালের সম্মুখীন করা হচ্ছে: তারেক রহমান বাংলাদেশ পরিস্থিতি ও সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান লালমনিরহাটের দহগ্রাম সীমান্তে আবারও কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ চেষ্টা বিএসএফের, বিজিবির বাধা বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় স্বতন্ত্র সচিবালয় প্রতিষ্ঠা জরুরি: প্রধান বিচারপতি মতাদর্শিক দূরত্ব ফেলে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে গণইফতারে শিবির-ছাত্রদল কারাগারে রংপুরের শীর্ষ মাদক কারবারি মজনু মিয়া গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে এক ব্যক্তি গ্রেপ্তার গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মাদ্রাসা শিক্ষকের প্রাণ কেড়ে নিলো চলন্ত ট্রাক রংপুরের তারাগঞ্জে আগুনে পুড়ল কৃষকের দুই ঘর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধনীর নীতিগত অনুমোদন
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ০১:২৫ পূর্বাহ্ন

পুলিশে নারীর সংখ্যা বাড়ানোর সুপারিশ

ডেস্ক নিউজ / ৩৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

পুলিশ সংস্কার কমিশন (পিআরসি) লিঙ্গ বৈষম্য কমাতে ও জনসেবা বৃদ্ধির জন্য বাহিনীটিতে বিদ্যমান মহিলা পুলিশের সংখ্যা ১৬,৮০১ জন থেকে বাড়িয়ে অন্তত ২৯,২৪৮ জনে বৃদ্ধি করার সুপারিশ করেছে। বর্তমানে মহিলা পুলিশের সংখ্যা মোট পুলিশ বাহিনীর মাত্র ৮%।

 

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে পিআরসি সুপারিশ করেছে, ‘সাইবার সাপোর্ট, অন্যান্য ইউনিট ও অফিসের জন্য মহিলা পুলিশ অফিসারের কাঙ্ক্ষিত সংখ্যা বর্তমান ১৬,৮০১ থেকে বাড়িয়ে কমপক্ষে ২৯,২৪৮ করতে হবে।’

 

পিআরসি জানিয়েছে, বর্তমানে বিভিন্ন থানাসহ বিভিন্ন ভূমিকায় মহিলা পুলিশ অফিসারের সংখ্যা মাত্র ৮ শতাংশ, যা জনসেবা বৃদ্ধির জন্য সম্পূর্ণরূপে অপর্যাপ্ত। সুপারিশে বলা হয়েছে, মহিলা পুলিশ অফিসারের সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য বর্তমান অর্গানোগ্রামে পদ সৃষ্টি করা উচিত।

এতে আরো বলা হয়েছে, ৬৪টি জেলায় নারীকেন্দ্রিক পরিষেবা যেমন ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার, নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগ এবং নারীদের জন্য পুলিশ সাইবার সাপোর্ট স্থাপন করা উচিত।

পিআরসি বলেছে, পুলিশ বাহিনীতে লিঙ্গ ও শিশু সংবেদনশীলতা নিশ্চিত করার জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অব্যাহত রাখার পাশাপাশি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতে হবে। প্রাসঙ্গিক ক্ষেত্রে বিদ্যমান আইনের বিধি বিধান কঠোরভাবে অনুসরণ করা উচিত।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, প্রতিটি থানায় আগত মহিলা (ভুক্তভোগী/বন্দি) এবং মহিলা পুলিশ সদস্যদের জন্য ডিউটি পরিবর্তন/পোশাক পরিধান/স্তন্যপান কর্নারের ব্যবস্থা করতে হবে।

ডরমিটরিতে পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্য স্বাস্থ্যকর আবাসন সুবিধা (পৃথক বিশ্রামাগার, টয়লেট, পুরুষ ও মহিলাদের জন্য পৃথক ডাইনিং রুম) নিশ্চিত করা উচিত বলেও তারা জানিয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ