জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) তথ্যে ফাঁসের অভিযোগ পেয়েছে নির্বাচন কমিশন। প্রতিষ্ঠানগুলোকে শোকজ করা হয়েছে। এটি ইচ্ছেকৃত কিনা তার প্রমাণ পেলেই ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীল আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এনআইডি যাচাই সেবা গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে এসব কথা জানান ইসি সচিকীব আখতার আহমেদ।
সেবা গ্রহণকারী পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তথ্য পাচারের প্রমাণ পেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি), বলে জানিয়েছেন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
তথ্য ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠা প্রতিষ্ঠানগুলো মধ্যে আছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটি ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের আইবাস।
মো. আখতার আহমেদ জানান, পাঁচ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণ পেয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে এটি ইচ্ছেকৃত কিনা তার প্রমাণ পেলেই ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এনআইডির তথ্য নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে এবং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কমিশন প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও জানান তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিবি) থেকে নাগরিকের তথ্য ফাঁসের ঘটনা নিয়ে তোলপাড় হয় সারা দেশ।